সিরাজগঞ্জ নিউজ ডেস্ক।। যমুনা নদী অববাহিকার সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুরের মাইজবাড়ী ইউপি’র ঢেকুরিয়া হাট ও মুনসুর আলী ইকোপার্ক এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং নদীতীর রক্ষাবাঁধের ধ্বস নিয়ন্ত্রনে এসেছে দাবি করেছেন পাউবো সিরাজগঞ্জের উপ সহকারি প্রকৌশলী হায়দার আলী। তিনি জানান, পাউবো সিরাজগঞ্জের হায়দার আলী জানান, আগে থেকেই ভাঙন কবলিত এলাকা নজরদারীতে ছিল।
হঠাৎ করে ঝুকিপুর্ন স্থানের পাশে ধ্বংস নামে। নিয়ন্ত্রনে স্থানীয়দের সহায়তায় ভোর থেকে সন্ধা পর্যন্ত ১হাজার ৩শ বালু বোঝাই জিওব্যাগ ফেলা হয়েছে। বিকাল থেকে ধ্বস অনেকটা নিয়ন্ত্রনে এসেছে। আরো সাড়ে ৫ হাজার জিওব্যাগ সংরক্ষিত আছে। রাতে কাজ চলমান থাকবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্য অনুযায়ী, বিপদসীমার উপরদিয়ে প্রবাহমান অতিরিক্ত পানির চাপে ভোররাতে আনুমানিক ৩টায় প্রচন্ড বৃষ্টির মধ্যে ঘূর্ণাবর্তের কারনে বাঁধ সংলগ্ন আজগর আলীর একটি ঘর ও টিউবওয়েলসহ বাঁধ পানিতে দেবে যেতে শুরু করে। আতঙ্কিত লোকজন বাড়িঘর ও অন্যান্য জিনিসপত্র অনত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ঝুঁকিতে পড়েছে ঐতিহ্যবাহী ঢেকুরিয়া হাট, কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও আশপাশের সহস্রাধিক পরিবার। পাউবোর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী একেএম রফিকুল ইসলাম এবং কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দিকী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
সিরাজগঞ্জ নিউজ ডেস্ক।। বিডি টাইম্স নিউজ