মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৫ সাল থেকে সমুদ্রে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। এই ৬৫ দিন সব ধরনের ট্রলারের মাধ্যমে মাছ ও ক্রিস্টাশিয়ান্স (চিংড়ি, লবস্টার, কাটলফিস ইত্যাদি) আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়।
আগামী ২০’ই মে থেকে ২৩’শে জুলাই পর্যন্ত ৬৫’দিন ট্রলারের মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সীমানায় সব ধরনের মাছ ও চিংড়ি আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সামুদ্রিক মাছের প্রজনন ও সংরক্ষণে এ সিন্ধান্ত বহাল থাকবে। নিয়ম ভাঙলে সামুদ্রিক মৎস্য অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালানুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয় বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে। এই ৬৫’দিন সমুদ্রে মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের জন্য রবিবার (১৭’ই মে) একটি অনলাইন সভা জুম প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এতে সভাপতিত্ব করবেন।
সভার নোটিশ থেকে জানা গেছে, ২০’ই মে থেকে ২৩’শে জুলাই পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধকালীন সকল প্রকার মৎস্য নৌযানের মাছ ধরা বন্ধ নিশ্চিতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এছাড়া বাংলাদেশের জলসীমায় বিদেশি ট্রলারের অবৈধ মৎস্য আহরণ রোধে গৃহীত কার্যক্রম জোরদারেও সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
নিউজ ডেস্ক ।। বিডি টাইম্স নিউজ