বাংলাদেশে কিশোর-কিশোরীদের মূলধারার শিক্ষা কার্যক্রমের বাইরে রয়েছে অনলাইন সেফটি প্রজেক্ট ও প্রশিক্ষণের পরিধি বাড়াতে ইউনিসেফের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে গ্রামীণফোন।

ইউনিসেফের অ্যাডোলেসেন্ট ক্লাব প্রোগ্রামের (কিশোর-কিশোরী ক্লাব হিসেবেও পরিচিত) মাধ্যমে এ প্রকল্পের সহায়তায় ৯০ হাজার কিশোর-কিশোরীর মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। গ্রামীণফোনের হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশন মুহাম্মদ হাসান জাগো নিউজকে বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, ‘অল্প বয়স থেকেই তরুণরা ক্রমশ ইন্টারনেটে বেশি সময় কাটাচ্ছে। ডিজিটাল বিশ্বে তারা কীভাবে নিরাপদে ও সুরক্ষিত উপায়ে বিচরণ করবে এ নিয়ে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে তাদের সহায়তা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি, ডিজিটাল রিজিলিয়েন্স নিয়ে প্রচার করাও জরুরি। বর্তমানে, অনলাইনে নিরাপত্তা নিয়ে বাবা-মা, শিশু, কিশোর-কিশোরী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা হওয়াও জরুরি।

এখানে, মূলধারার শিক্ষা ও এর বাইরে যেসব শিক্ষার্থী রয়েছে তাদেরকে যুক্ত করতে হবে। ইন্টারনেটে নিরাপদে ও সুরক্ষিতভাবে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা পেতে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের অনলাইন সেফটি নিয়ে প্রশিক্ষণ সহায়তা দিবে চাইল্ড অনলাইন সেফটি প্রজেক্ট। তিনি বলেন, চলতি বছর, গ্রামীণফোন ও ইউনিসেফ পরিচালিত অনলাইন সেফটি প্রজেক্ট তৃতীয় বছরে পদার্পণ করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের ১৬০০ ক্লাবের কিশোর-কিশোরীদের মাঝে অ্যাপ্লিকেশন বেজড অনলাইন প্রশিক্ষণ পরিচালিত হবে।

নিউজ ডেস্ক ।। বিডি টাইম্‌স নিউজ

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে