টানা তিন মাস বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার খুলে দেওয়া হচ্ছে সুন্দরবন। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও জীবিকার জন্য সুন্দরবনের উপর নির্ভরশীল জেলে-বাওয়ালীরাও ব্যস্ত প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে। বনবিভাগের কাছ থেকে পারমিট নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করতে পারবেন তারা।
প্রজনন মৌসুমে বন্যপ্রাণী ও মৎস্য সম্পদের প্রজনন বাড়াতে এক জুন থেকে টানা তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বন বিভাগ। মূলত মাছের প্রজনন বাড়াতেই প্রতি বছর এ সময় সুন্দরবনে মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকে। তিন মাসের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নতুন উদ্যমে তৈরি হচ্ছেন সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল জেলে, বাওয়ালী ও ট্রলার চালকরা।
মুন্সিগঞ্জ ফরেস্ট স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, বনবিভাগের অনুমতি নিয়ে কাল থেকে সুন্দরবনে প্রবেশ করতে পারবেন পর্যটকরাও। তাদের জন্য নানা প্রস্তুতি নিচ্ছে বন বিভাগ। উপকূলীয় এলাকার লক্ষাধিক মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল।