বিভাগীয় বন কর্মকতা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, জুন, জুলাই, আগস্ট এই তিনমাস বন্য প্রাণী প্রজননের সময়। এই তিন মাস মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ থেকে সুন্দরবনে পর্যটকদের আসা নিষেধ করা আছে। এজন্য বিভিন্ন জায়গায় পর্যটন স্পট খুলে দিলেও আমরা সুন্দরবন খুলিনি।পাঁচ মাস পর বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে সুন্দরবন। বন বিভাগের র্নিদেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ট্যুর অপারেট করার কথা বলছেন সংগঠনের নেতারা।ট্যুর অপারেটর এ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবন-তোয়াসের সভাপতি মঈনুল ইসলাম জমাদ্দার বলেন, আমাদের যেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আমরা সেভাবেই ট্যুর পরিচালনা করবো। আগে ৫০ জন ছিল এখন থেকে ৭৫ জন করে ট্যুর পরিচালনা করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আমরা সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ট্যুর পরিচালনা করবো।
নির্দেশনা অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনার কথা বলছে বনবিভাগ। বিভাগীয় বন কর্মকতা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, কেউ যদি ৭৫ জনের বেশি নিয়ে ট্যুর করে তাদেরকে জরিমানা করা হবে। এছাড়া তাদের রেজিস্ট্রেশন বাতিল এবং এই সিজনের জন্য সেই লঞ্চকে আর অনুমতি দেয়া হবে না।নির্দেশনা মেনে দর্শনার্থীরা সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দয্য উপভোগ করবেন প্রত্যাশা সবার।
তথ্যঃ ডিবিসি