আসছে জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি-জামাতকে পরাজিত কোরে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য সরকারের সাফল্যের পাশাপাশি বিরোধী দলের দুর্বল দিকগুলো তুলে ধরবে ক্ষমতাসীন দল।সে সঙ্গে প্রার্থী যাচাই-বাছাই নিয়েও নতুন বছরে ব্যস্ত থাকবে তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সবকিছু ঠিক থাকলে বছর শেষে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যাকে সামনে রেখে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। নতুন বছরের শুরুতে যশোরে জনসভায় আওয়ামী লীগের জন্য ভোট চেয়ে নির্বাচনী প্রচার করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনসভায় নৌকায় ভোট দেয়ার আহ্বান, আর দলীয় ফোরামে নেতা-কর্মীদের জনগণের কাছে যাওয়ার নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। যা থেকে পরিষ্কার, ২০১৮ সালকে নির্বাচনের বছর হিসেবে নিয়েছে দলটি।যা উঠে আসে, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ কথায়ও। তিনি বলেন, ক্ষমতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায়, বছরের শুরু থেকে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে হাঁটছে আওয়ামী লীগ। হানিফ বলেন, সরকারের উন্নয়ন কাজগুলো বাস্তবায়নের পাশাপাশি, ‘ভিশন ২০৪১’-এর পথে এগিয়ে যেতে কাজ করবে আওয়ামী লীগ। সে সঙ্গে সাফল্যের প্রচার ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের দুর্বলতা নিয়ে জনসংযোগের পরিকল্পনাও আছে।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এইচ টি ইমাম বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি ও নির্বাচন নিয়েই ব্যস্ত থাকবে ২০১৮ সালের রাজনীতির মাঠ।উন্নত দেশ গঠনে আওয়ামী লীগের প্রয়োজনীয়তা জনগণের কাছে তুলে ধরতে পারলে আগামীতে আবারো ক্ষমতায় আসবে দল, এমনটাই মনে করেন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক, বিডি টাইম্স নিউজ