প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বহুল ব্যবহৃত ২০টি জেনেরিকের ৫৩’টি ব্র্যান্ডের ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মাত্রার প্যারাসিটামলের দাম বাড়ানো হয়েছে ৫০ থেকে শতভাগ। মাত্র ৪০ টাকার এমোক্সিসিলিনের দাম করা হয়েছে ৭০ টাকা, ২৪ টাকার ইনজেকশন ৫৫ টাকা। ৯ টাকার নাকের ড্রপের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৮ টাকা। কোনো কোনো ওষুধের দাম ৯৯ থেকে ১৩২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। নিয়ম মেনেই ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। তারা বলছে, তাদের একটি টেকনিক্যাল কমিটি ওষুধ উৎপাদনকারীদের প্রস্তাবনা যাচাই-বাছাই করে দাম নির্ধারণের সুপারিশ করেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুনর্র্নিধারিত মূল্য তালিকা দেখে এটা সহজেই প্রতীয়মান হয় যে, সব ওষুধের দাম যৌক্তিকভাবে বাড়ানো হয়নি। কারণ দেশের প্রায় শতভাগ দরিদ্র মানুষের সুস্থতা বা বেঁচে থাকা নির্ভর করে এসব ওষুধের সহজলভ্যতার ওপর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তালিকাভুক্ত ১১৭টি ওষুধের দাম বাড়ানোর ক্ষমতা সরকারের হাতে। এক্ষেত্রে আরও যাচাই-বাছাই করা প্রয়োজন ছিল। কিছু কিছু ওষুধের দাম যৌক্তিকভাবে বাড়ানো হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবিত দামের চেয়ে মূল্য অনেকটা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অগ্রহণযোগ্য।
জানা গেছে, গত ৩০ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ওষুধের মূল্য নির্ধারণ কমিটির ৫৮তম সভায় এসব ওষুধের পুনর্র্নিধারিত দাম অনুমোদন করা হয়। এর আগে ২০১৫ সালে কয়েকটি কম্বিনেশনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই হিসাবে সাত বছর পরে অতিপ্রয়োজনীয় ওষুধের মূল্য নির্ধারণ করা হলো।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ওই সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনামুল হক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. শামিউল ইসলাম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম, পরিচালক সিএমএসডি মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান, বিএমএ প্রতিনিধি অধ্যাপক ডা. মো. শেখ শহিদ উল্লাহ, ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. হাসান কাওসার এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মোস্তাফিজুর রহমান। সভায় জানানো হয়, ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল ওষুধের মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত সর্বশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সাম্প্রতি ওষুধ উৎপাদনে ব্যবহৃত কাঁচামাল, এক্সিপিয়েন্ট, প্যাকেজিং ম্যাটেরিয়াল, পরিবহন ও ডিস্ট্রিবিউশন ব্যয়, ডলারের বিনিময় মূল্য এবং মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে। ফলে ব্যয় বেড়েছে ওষুধ উৎপাদনেরও। আবার প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তালিকাভুক্ত ১১৭টি জেনেরিকের বিভিন্ন ওষুধের বর্তমান উৎপাদন ব্যয় বেশি হওয়ায় বাজারে সেগুলোর ঘাটতি দেখা দিয়েছে। তাই বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আবেদিত মূল্যসহ মূল্যায়ণের জন্য গত ৮ জুন টেকনিক্যাল সাব-কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মানুযায়ী আবেদিত ওষুধের দাম নির্ধারণ করে মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটিতে উপস্থানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওইদিন কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রাইস ফিক্সেশন পলিসি অনুসরণ করে ৫৩টি ওষুধের খুচরা মূল্য অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক এবিএম ফারুক বলেন, করোনাকালে বিভিন্ন দেশে ওষুধের দাম, এমনকি কাঁচামালের দামও বেড়েছে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ ওষুধের কাঁচামাল বিদেশ থেকে আনা হয়। দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে যার প্রভাব পড়েছে। আমাদের দেশের এপিআই শিল্পপার্ক চালু করা সম্ভব হলে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হতো। বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম, পরিচালক সিএমএসডি মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান, বিএমএ প্রতিনিধি অধ্যাপক ডা. মো. শেখ শহিদ উল্লাহ, ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. হাসান কাওসার এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মোস্তাফিজুর রহমান। সভায় জানানো হয়, ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল ওষুধের মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত সর্বশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাম্প্রতিক ওষুধ উৎপাদনে ব্যবহৃত কাাঁচামাল, এক্সিপিয়েন্ট, প্যাকেজিং ম্যাটেরিয়াল, পরিবহণ ব্যয়, ডিস্ট্রিউিশন ব্যয়, ডলারের বিনিময় মূল্য, মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে। ফলে ওষুধ উৎপাদনের ব্যয় বেড়েছে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তালিকাভুক্ত ১১৭টি জেনেরিক এর বিভিন্ন পদসমূহের বর্তমান উৎপাদন ব্যয় বেশি হওয়ায় বাজারে এসব ওষুধের ঘটিত দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের আবেদনের প্রেক্ষিতে আবেদিত মূল্যসহ মূল্যায়ণের জন্য গত ৮ জুন টেকনিক্যাল সাব কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠনগুলো নিয়মানুযায়ী আবেদিত ওষুধের দাম নির্ধরাণ করে ‘মূল্য নিয়ন্ত্রন’ কমিটিতে উপস্থানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিগত ৮’ই জুন অনুষ্ঠিত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তালিকাভুক্ত ওষুধগুলোর দাম পূণ:নির্ধারণে গঠিত টেকনিক্যাল সাব কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে ৫৩টি ওষুধের খুচরামুল্য অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যা প্রাইস ফিক্সেশন পলিসি অনুসরণ করে দাম পূণ:নির্ধারন করা হয়েছে।
ওষুধ প্রযুক্তিবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ বি এম ফারুক বলেন, করোনাকালে পথিবীর বিভিন্ন দেশে ওষুধের দাম, এমনকি কাঁচামালের দামও বেড়েছে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ ওষুধের কাাঁচামাল বিদেশ থেকে আনা হয়। দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে যার প্রভাব পড়েছে। আমাদের দেশের এপিআই শিল্পপার্ক চালু করা সম্ভব হলে দাম নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভব হতো।
৩০’শে জুনের সভায় যেসব ওষুধর দাম পূণ:নির্ধারনের পর বেড়েছে-
১. প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট এর দাম করা হয়েছে এক টাকা ২০ পয়সা, আগে ছিল ৭০ পয়সা।
২. প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেটের(র্যাপিড) দাম করা হয়েছে এক টাকা ৩০ পয়সা, আগে ছিল ৭০ পয়সা।
৩. প্যারাসিটামল ৬৫০ এমজি ট্যাবলেট (এক্সআর) এর দাম করা হয়েছে দুই টাকা, আগে ছিল এক টাকা ৩১ পয়সা।
৪. প্যারাসিটামল ১০০০ এমজি ট্যাবলেটের দাম করা হয়েছে দুই টাকা ২৫ পয়সা, আগে ছিল এক টাকা ৪ পয়সা।
৫. প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ১৫ এমএল বোতলের দাম করা হয়েছে ২০ টাকা, আগের দাম ১২ টাকা ৮৮ পয়সা।
৬. প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ৩০ এমএল বোতলের দাম হয়েছে ৩০ টাকা, আগের দাম ১৮ টাকা।
৭. প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন (৬০ এমএল) বোতলের দাম হয়েছে ৩৫ টাকা, আগের দাম ১৮ টাকা।
৮. প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতলের দাম হয়েছে ৫০ টাকা, আগের দাম ৩০ টাকা ৮ পয়সা।
৯. প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (৬০ এমএল) বোতল দাম ৩৫ টাকা, আগের মূল্য ১৮ টাকা।
১০. প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (১০০ এমএল) বোতলের দাম করা হয়েছে ৫০ টাকা, আগের মূল্য ২৭ টাকা ৭২ পয়সা।
১১. মেট্রোনিডাজল ২০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড আগের মুল্য ৬০ পয়সা, বর্তমান মূল্য এক টাকা।
১২. মেট্রোনিডাজল ২৫০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড’ আগের মুল্য ৯২ পয়সা, বর্তমান মূল্য এক টাকা ২৫ পয়সা।
১৩. মেট্রোনিডাজল ৪০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড আগের মুল্য এক টাকা ৩৭ পয়সা, বর্তমান মূল্য এক টাকা ৭০ পয়সা।
১৪. মেট্রোনিডাজল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড আগের মুল্য এক টাকা ৬৬ পয়সা, বর্তমান মূল্য দুই টাকা।
১৫. মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ৬০ এমএল বোতলের আগের মুল্য ২৬ টাকা, বর্তমান মূল্য ৩৫ টাকা।
১৬. মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতলের আগের মুল্য ৩৪ টাকা ৯২ পয়সা, বর্তমান মূল্য ৪৫ টাকা।
১৭. মেট্রোনিডাজল ৫০০এমজি/১০০ এমএল ইনফিউশন, ১০০ এমএল বোতলের আগের মুল্য ৭৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমান মূল্য ৮৫ টাকা।
১৮. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/১.২৫ এমএল সাসপেনশন ১৫ মিলি বোতলের আগের ২৬ টাকা ৩৪ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা।
১৯. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ মিলি বোতলের আগের ৪১ টাকা ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭০ টাকা।
২০. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন-ডিএস ১৫ মিলি বোতলের আগের ৬৭ টাকা ৯৪ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা।
২১. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি ক্যাপসুল, আগের ৩টাকা ১৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা।
২২. এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ক্যাপসুল, আগের ৫ টাকা ৯০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৫ পয়সা।
২৩. এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ইনজেকশন, আগের দাম ২৪ টাকা ১০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫৫ টাকা।
২৪. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.০৫% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল এর আগের দাম ৯ টাকা ৬০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ১৮ টাকা।
২৫. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.১% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল এর আগের দাম ১০ টাকা ৪ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা।
২৬. প্রোকলেপেরাজিন ৫এমজি ট্যাবলেট, আগের দাম ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬৫ পয়সা। ২৭. প্রোকলেপেরাজিন ১২.৫ এমজি ইনজেকশন, আগের দাম ৪ টাকা ৩৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা।
২৮. ডায়াজেপাম ১০এমজি/২এমএল ইনজেকশন আগে ছিল ৩টাকা ২২ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭টাকা।
২৯. মিথাইলডোপা ২৫০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, এটি ১৩৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৩টাকা ৪৮ পয়সা।
৩০. মিথাইলডোপা ৫০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৫ টাকা ১৩ পয়সা, এটি বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা ৯ পয়সা।
৩১. ফ্রুসেমাইড ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশনের দাম আগে ছিল ৫ টাকা ৯৯ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা। ৩২. ফ্রুসেমাইড
৪০ এমজি ট্যাবলেট আগে ছিল ৫৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা।
৩৩. ফেনোবারাবিটাল ৩০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৬৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা।
৩৪. ফেনোবারাবিটাল ৬০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল এক টাকা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা ৫০ পয়সা।
৩৫. ফেনোবারাবিটাল ৫০ এমএল এলিক্সির ২০এমজি৫ এমএল বোতলের আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৭৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৪৩ টাকা।
৩৬. ফেনোবারাবিটাল ১০০ এমএল এলিক্সির ২০ এমজি/৫ এমএল বোতলের আগের দাম ছিল ৫০ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৭০ টাকা।
৩৭. ওআরএস ৫০০ এমএল স্যাটেস এর আগের দাম ছিল ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬টাকা।
৩৮. ওআরএস ফ্রুটি ২৫০ এমএল স্যাটেস এর আগের দাম ছিল ৪ টাকা ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা।
৩৯. লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ৩টাকা ৬ পয়সা, ৯৯ শতাংশ বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৭ টাকা।
৪০. লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ২০ টাকা, বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৩৫ টাকা।
৪১. লিডোকেইন ২% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ২৫ টাকা, বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৪০ টাকা।
৪২. ফলিক এডিস ০.০৫ এমজি/১০০এমএল ওরাল সলিউশন (১০০ এমএল বোতল) এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ টাকা।
৪৩. ক্লোরফেনিরামিন ২এমজি/৫এমএল সিরাপ (৬০ এমএল বোতল) এর আগের দাম ছিল ১৩ টাকা, বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা।
৪৪. বেনজাথিন বেনজিলপেনিসিলিন ১২ লাখ ইউনিট/ভায়ল ইনজেকশন এর আগের দাম ১৫ টাকা ৬০ পয়সা, প্রায় ৯৯ শতাংশা বেড়ে দাম হয়েছে ৩০ টাকা।
৪৫. এ্যসপিরিন ৭৫ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৫৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৮০ পয়সা।
৪৬. এ্যসপিরিন ৩০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল দেড় টাকা, বেড়ে হয়েছে ২টাকা।
৪৭. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল দুই টাকা, বেড়ে হয়েছে ২ টাকা ৮০ পয়সা।
৪৮. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৩ টাকা ৮৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫ টাকা ৫০ পয়সা।
৪৯. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি/৫এমএল সিরাপ (৫০ এমএল বোতল) এর আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৫০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা।
৫০. প্রোমেথাজিন ৫এমজি/৫এমএল এলিক্সির (১০০ এমএল বোতল) আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৩৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ পয়সা।
৫১. প্রোমেথাজিন ২৫এমজি/এমএল ইনজেকশনের আগের দাম ছিল ৩টাকা, বেড়ে হয়েছে ৭টাকা।
৫২. নরগেস্টেরেল ০.৩০ এমজি+ইথাইনিলিস্ট্রাডল ০.০৩এমজি ট্যাবলেটের দাম আগে ছিল একটা ৫০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে দুই টাকা।
৫৩. ফেরোস ফেুমেরেট ৭৫ এমজি ট্যাবলেলেটর আগের দাম ছিল ৩৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫০ পয়সা।