সৌন্দর্যের লীলাভূমি ‘চরফ্যাশন জ্যাকব টাওয়ার ও তারুয়া সমুদ্র সৈকত।করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের অনুমতি দেওয়ার পর পর্যটন কেন্দ্র গুলোও শর্ত সাপেক্ষে খুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে ভ্রমণ পিপাসুরাও আসতে শুরু করেছে দর্শনীয় স্থান গুলোতে।
চরফ্যাশন জ্যাকব টাওয়ার, কুকরি নারিকেল বাগান, ঢালচরের তারুয়া সমুদ্র সৈকত(বালুর দ্বীপেও) বেড়েছে পর্যটকদের আগমন। এর মধ্যে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এখানকার চরফ্যাশনের জ্যাকব টাওয়ার ও তারুয়া সমুদ্র সৈকত।নয়নাভিরাম নতুন স্থানে বেড়াতে পর্যটকদের আগ্রহ সব সময় বেশি। বর্তমানে চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্নদ্বীপ দুুটিতে পর্যটন খাতে আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে তারুয়া সমুদ্র সৈকত।স্থানীয় লোকজনের পাশাপাশি ভ্রমণ পিপাসুদেরও নজর কেড়েছে স্থানটি ।ওই সৈকতে এখন পর্যটকদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকবের প্রচেষ্টা তা সম্ভব হয়েছে।
যেভাবে যেতে হয়তারুয়া সমুদ্র সৈকত ও নারিকেল বাগান যেতে একাধিক যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। চরফ্যাশন থেকে সরাসরি বিভিন্ন ধরনের যানবাহনে সরাসরি দক্ষিণ আইচা থানা হয়ে চর কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে ট্রলার,স্পিডবোর্ড, ভ্রমনের নৌকা একটি মাত্র পথ দিয়ে এসকল স্থানগুলোতে যেতে হচ্ছে। সঙ্গে কিছু না নিলেও সব ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি।
শুক্রবার ঢাকা সাভার থেকে আসা পর্যটক রাসেল তারুয়া সমুদ্র সৈকত থেকে বলেন, আমি প্রথম দর্শনার্থী হিসাবে আসাধারণ সম্ভাবনাময় একটি স্থান খুজে পেয়েছি। তিনি বলেন, এই করোনাকালে তারুয়া সমুদ্র সৈকতের কথা শুনে ঘরবন্দি অবস্থায় থেকে একটু প্রশান্তির ছোঁয়া পেয়েছি। এখানে সরকারীভাবে কিছু বরাদ্দের আসা করেছেন ভ্রমন পিপাসুরা।
এম,নোমান চৌধুরী
জেলা ডেস্ক ।। বিডি টাইমস নিউজ
জেলা ডেস্ক ।। বিডি টাইমস নিউজ