টানা বৃষ্টি দুর্ভোগ বাড়িয়েছে খোলা জায়গায় আশ্রয় নেয়া বন্যাদুর্গতদের। পানিবন্দি মানুষ রয়েছে খাবার, বিশুদ্ধ পানির সংকটে। সব জায়গায় পৌঁছাতে পারছে না প্রশাসনের ত্রাণ। সকালে তিস্তার পানি কমলেও বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও ধরলার পানি।
গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের নিচু এলাকা নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া পাহাড়ি ঢলে পানির তোড়ে ভেঙ্গে গেছে গুরুত্বপূর্ণ অনেক রাস্তা। এতে করে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে অনেক জায়গার। কোথাও কোথাও ভেঙেছে বাঁধ। নীলফামারীর ডিমলায় ভিটেমাটি, আবাদি জমি হারিয়ে উঁচু স্থানে ও বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে শতাধিক পরিবার। ত্রাণ না পেয়ে চরম বিপাকে রয়েছে ওইসব মানুষ।
গাইবান্ধায় সবগুলো নদীর পানি বাড়তে থাকায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ।
ধরলার পানি বেড়ে যাওয়ায় কুড়িগ্রাম-ভুরুঙ্গামারী মহাসড়কের চন্ডিপুর এলাকার কয়েকটি স্থানে পানি উঠেছে। ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও যেকোন মুহুর্তে এই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
নিউজ ডেস্ক ।। বিডি টাইম্স নিউজ