পেপালের জুম সেবায় আগ্রহ নেই ফ্রিল্যান্সারদের। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রচারের অভাবেই ফ্রিল্যান্সারদের অংশগ্রহণ বাড়ছে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন একটি সেবার ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বিকল্প সেবাও চালু করতে হবে।
চলতি বছরের ১৯ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয় আর্ন্তজাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপালের জুম সেবা। লক্ষ্য ছিল দেশি ফ্রিল্যান্সারদের বিদেশ থেকে অর্থ আনার পথ সহজ করা। কিন্তু লেনদেনে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু না করায় শুরুতেই এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আউটসোর্সিংয়ের সঙ্গে জড়িতরা।
লেনদেনে বিশেষ সুবিধা থাকায়, পেওনিয়র ও বিদেশি পেপাল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছেন পেশাদার ফ্রিল্যান্সাররা।পেপালের জুম সেবার মাধ্যমে এ পর্যন্ত সোনালি ব্যাংকে র্যামিটেন্স ও অন্যান্য অর্থ মিলে এসেছে ১০ কোটি টাকা। ব্যাংকটির কর্মকর্তারা বলছেন, রেমিট্যান্স আসার হার বাড়লেও ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা খুব কম। তাদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু সুবিধা চালুর কাজ চলছে।দেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা পাঁচ লাখের বেশি। প্রতিবছরই বাড়ছে এ সংখ্যা। বিশ্লেষকরা বলছেন, একটির ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বিকল্প আরো প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে।
বিশ্বের ২০৩ দেশে পেপাল চালু থাকলেও পূর্ণাঙ্গ সেবা দেয়া হয় ২৯টি দেশে। বাংলাদেশসহ ১০৩ দেশে শুধু টাকা আনার সুবিধা আছে। সোনালী, রূপালী, অগ্রণীসহ নয়টি ব্যাংকে মিলছে এই সেবা।
প্রযুক্তি ডেস্ক, বিডি টাইম্স নিউজ