মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি বিশেষ ভূমিকা রাখেন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারা। অনেক সফল অভিযানও চালিয়েছেন হিট অ্যান্ড রান-নীতিতে বিশ্বাসী এই যোদ্ধারা।
৭-ই মার্চের ভাষণের বজ্র কণ্ঠের ডাকের পরই সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পরে স্বাধীনতা আন্দোলনের জোয়ার। শুরু হয় পাকিস্তানের শাসন আর শোষণ থেকে বেড়িয়ে আসতে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি।
আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা আসার পর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর ওপর জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পরে এদেশের মুক্তিকামী মানুষ। সম্মুখ মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি বিশেষ ভুমিকা রাখেন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারা।
পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধের জন্য ভারতে প্রশিক্ষণ করেন অনেকেই। তেমনই একজন নজিবুর রহমান। তিন মাসের প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে এসে শত্রু মুক্ত করেন বগুড়াকে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতাদর্শ ভিন্ন হলেও জয় বাংলা শ্লোগান এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সব কিছুর উর্দ্ধে রাখার আহ্বান এই মুক্তিযোদ্ধার।
স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ৭৫ পরবর্তীতে ২১ বছর শাসন না করলে দেশ আরও সমৃদ্ধ থাকতো বলে মত এই গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের।
নিউজ ডেস্ক, বিডি টাইম্স নিউজ