জহির সিকদার, ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা।। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ও তার ছেলে সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে একটি মহলের অপতৎপরতা চালানোর অভিযাগ উঠেছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফিরোজুর রহমান এই অভিযোগ করেন। ওমর ফারুক সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের আগামী নির্বাচনেও প্রার্থী হচ্ছেন। এছাড়া ফিরোজুর রহমান নিজেও সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের একাধিকবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন।
এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে করে সুলতানপুর ইউনিয়নের হাবলাউচ্চ গ্রামের স্বপন হত্যাকান্ডে পুলিশের একটি সংস্থাকে হাত করে প্রতিপক্ষের লোকজনকে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করা হয় ফিরোজুর রহমান ও তার ছেলে ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে। হত্যার ঘটনার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদানকারী শফিকুল ইসলাম হৃদয়ের মা নারী ইউপি সদস্য ইসরাত জাহান ও আরেক আসামী সাধন চৌধুরীর ভাই মতিলাল চৌধুরী ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে ফিরোজুর রহমান বলেন, বিগত সময়ের ইউপি নির্বাচনে হাবলাউচ্চ গ্রামের প্রয়াত মতিউর রহমান তার জীবদ্দশায় আমার কাছে দুইবার পরাজিত হন। পরাজয়ের সেই যন্ত্রণা থেকে মতিউর রহমানের পরিবার এবং তার সমর্থকরা প্রতিহিংসা বশতঃ আমার সবকিছুতেই বিরোধীতা করেন। তারই ধারাবাহিকতায় স্বপন হত্যাকান্ডকে কেন্দ্র করে আমার ও আমার ছেলের বিরুদ্ধে ওই মহলটি উঠে-পড়ে লেগেছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করে ওই হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করেছে। সবকিছুই গ্রেপ্তাকৃত আসামি হৃদয় তাঁর স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছে।
এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে করে সুলতানপুর ইউনিয়নের হাবলাউচ্চ গ্রামের স্বপন হত্যাকান্ডে পুলিশের একটি সংস্থাকে হাত করে প্রতিপক্ষের লোকজনকে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করা হয় ফিরোজুর রহমান ও তার ছেলে ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে। হত্যার ঘটনার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদানকারী শফিকুল ইসলাম হৃদয়ের মা নারী ইউপি সদস্য ইসরাত জাহান ও আরেক আসামী সাধন চৌধুরীর ভাই মতিলাল চৌধুরী ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে ফিরোজুর রহমান বলেন, বিগত সময়ের ইউপি নির্বাচনে হাবলাউচ্চ গ্রামের প্রয়াত মতিউর রহমান তার জীবদ্দশায় আমার কাছে দুইবার পরাজিত হন। পরাজয়ের সেই যন্ত্রণা থেকে মতিউর রহমানের পরিবার এবং তার সমর্থকরা প্রতিহিংসা বশতঃ আমার সবকিছুতেই বিরোধীতা করেন। তারই ধারাবাহিকতায় স্বপন হত্যাকান্ডকে কেন্দ্র করে আমার ও আমার ছেলের বিরুদ্ধে ওই মহলটি উঠে-পড়ে লেগেছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করে ওই হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করেছে। সবকিছুই গ্রেপ্তাকৃত আসামি হৃদয় তাঁর স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, স্বপন হত্যকান্ডে আমার ও আমার ছেলের কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বক্তব্য প্রচার করে সম্মানহানি করা ছাড়াও বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। সংবাদ সম্মেলনে সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ. কে. এম. সেলিম খান, ইউনিয়ন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি রতন কুমার দে, সাধারণ সম্পাদক পূর্ণ চন্দ্র রায় ও ইউপি সদস্য আবুল খায়ের প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিউজ ডেস্ক ।। বিডি টাইম্স নিউজ