জার্মানি মিডিয়াতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে পরিচালিত পর্যবেক্ষকরা যেভাবে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছেন। তাতে তারা পর্যবেক্ষক হিসাবে দেখাচ্ছেন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিকে (আরসা)।

১৩’ই ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত জার্মান বার্তা সংস্থা ডিডব্লিউয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, কক্সবাজার অঞ্চলে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরগুলো বাইরের গ্রুপগুলোর আগমনসহ মাদক ও অন্যান্য অপরাধমূলক ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া ভারতের সংবাদপত্রগুলোও জানিয়েছে, উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলো শিবির দখল করার চেষ্টা করছে।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অভ্যন্তরে তদন্ত চালানোর পরে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল প্রকাশ করেছে, আগে প্রায় ৯৯ জন হিন্দু মহিলা, পুরুষ এবং শিশুদের গণহত্যা করার পাশাপাশি ২০১৭ সালে আগস্ট মাসে হিন্দু গ্রামবাসীদের বেআইনিভাবে হত্যা ও অপহরণ চালিয়েছিল আর্সার। অ্যামনেস্টি বলেছিল, আরসার এই নির্মম হামলার ফলে হিন্দু এবং অন্যান্য জাতিগত সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে দিয়েছে।

গত জানুয়ারিতে টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, কক্সবাজার রোহিঙ্গা শিবিরে প্রায় ৪০’জন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ ভিত্তিক জামায়াত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।/ইত্তেফাক

নিউজ ডেস্ক ।। বিডি টাইম্‌স নিউজ

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে