ক্লাব লাইসেন্সিং নিয়ে তীব্র বিতর্কের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। এএফসি কাপে খেলতে ক্লাবগুলোকে হতে হবে প্রফেশনাল। ক্লাব কর্তাদের এএফসির নিয়ম নীতি নিয়ে আছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। অনেক ইভেন্টের সাথে যুক্ত থাকায় ফুটবল নিয়ে আলাদা করে ভাবার সময় পাচ্ছে না তারা।

ক্লাই লাইসেন্সের জন্য বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন। বাংলাদেশের ক্লাবগুলোর সেই অর্থের যোগান নেই। এএফসির নিয়ম মানতে গেলে অধিকাংশ ক্লাব-ই হারিয়ে যাবে ফুটবল অঙ্গন থেকে। এ লাইসেন্সধারী কোচ তো দূরে কথা বেশিরভাগ ক্লাবের নেই নিজস্ব মাঠ অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ। এএফসির নির্দেশনা অনুযায়ী ক্লাবে থাকবে এক জন মার্কেটিং অফিসার। এ-লাইসেন্সধারি কোচ, বি লাইন্সেধারি সহকারি কোচ থাকা বাধ্যতামুলক। অন্যথায় এএফসি কাপে অংশ নেয়ার যোগ্যতা হারাবে। ক্লাব গুলোকে এএফসি লাইসেন্সিংয়ের আওতায় আনতে হলে ফেডারেশনকে আরো কঠোর হবার পরামর্শদেন ক্লাব কর্তারা।

ক্লাব লাইসেন্সিংয়ের শর্ত পূরণ না করায় ভারতের আই লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিলো চার্চিল ব্রাদার্স ও কলকাতা মোহামেডানকে। অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের মতো বাফুফের কী সেই সাহস আছে।

স্পোর্টস ডেস্ক, বিডি টাইমস নিউজ ।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে