শনিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কর্মসূচি ঘোষনা করেন ছাত্র জোটের আহ্ববায়ক ইকবাল কবীর। সেসময় তিনি বলেন, শান্তিপূর্ন হরতাল পালনের সময় রাজধানীর শাহবাগে পুলিশের বাধার মুখে পরে হরতাল সমর্থকরা। এসময় কয়েক দফায় পুলিশের রোসের মুখে পরে আতহ হন দলটির কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ ছাড়াও ছাত্রজোটের সদস্য ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
এদিকে শনিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হরতালে হামলার প্রতিবাদ সমাবেশ বলেন, সরকারের শুভবুদ্ধি উদয় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ রক্ষা জাতীয় কমিটি। এসময় ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজপথে অবস্থান এবং ১১ মার্চ খুলনায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন কমিটির নেতারা। শান্তিপূর্ণ হরতালে পুলিশের আচরণের সমালোচনা করে দোষীদের শাস্তির দাবি জানান বক্তারা। এদিকে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে সোমবার ঢাকা মহানগরের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট ও সারা দেশে বিক্ষোভ ডেকেছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট।
গত ২৬ জানুয়ারী তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি অর্ধ দিবস হরতালে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ৩০ জানুয়ারী ঢাকা মহানগরের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট ও সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষনা করেছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট। যা পুলিশের অগণতান্ত্রিক আচরন বলেও উল্লেখ করেন ছাত্র জোটের নেতৃবৃন্দ। এঘটনার দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবিও জানানো হয়।