বন্দরনগরীর মানুষের বিনোদনের অন্যতম স্থান এই চিড়িয়াখানায় প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ২৬ বছর পর সীমানা দেয়াল দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ধীরে ধীরে বদলাতে শুরু করেছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা। সেই সাথে সংস্কার করা হচ্ছে চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে। বসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের জন্য। চিড়িয়াখানার এ পরিবর্তনে খুশি এখানে ঘুরতে আসা দর্শণার্থীরা। তবে এখনো নেই চিড়িয়াখানার মূল আর্কষণ বাঘসহ বেশ কিছু প্রাণী। এজন্য উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান কর্তৃপক্ষ।
সবখানে যেন রঙের ছটা। বদলে যাওয়া এই ছবি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার। রঙের প্রলেপ পড়েছে নানাকিছুতে। শুধু রঙ লেগেছে তা নয়, এমন নানা পরিবর্তন এখন চোখে পড়বে বন্দরনগরীর একমাত্র চিড়িয়াখানায়। একবছর আগেও যেখানে সুযোগ সুবিধার অভাব নিয়ে অভিযোগের শেষ ছিলনা দর্শণার্থীদের। বহিরাগতদের উৎপাত ঠেকাতে প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ২৬ বছর পর নির্মাণ করা হচ্ছে সীমানা দেয়াল।
সেই সাথে দর্শনার্থীদের বসার জন্য ব্যবস্থা বানানো হয়েছে চত্বর। তবে নানা সংস্কার করা হলেও চিড়িয়াখানায় এখনো রয়েছে প্রানীর সংকট রয়েছে। ২০১২ সালে একমাত্র বাঘটি মারা যাওয়ার পর থেকে কোনো বাঘ আনা হয়নি এখানে। এছাড়া সিংহ-সহ অন্যান্য প্রাণী আছে সঙ্গীহীন অবস্থায়। ফলে হতাশ হচ্ছেন বেড়াতে আসা লোকজন। তবে দর্শণার্থীদের বিনোদনের জন্য নানা সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রার্ণী সংকট দূর করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।