সিনেমা ব্যবসায়ীদের যেন আর্থিক ক্ষতি না হয়, সেজন্য আপদকালীন সময়ের জন্য একটা সেন্সর বোর্ড তৈরি করা হয়েছিলো। এটি এখন “বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড ” নামকরণ হবে।

আজ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ সেন্সর বোর্ড ও জুরি বোর্ডের মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সেন্সরবোর্ড এর কমিটিতে সেন্সরবিরোধী মানুষদেরই আমরা আহবান করেছি। তথ্য উপদেষ্টা বলেন, আইন ও বিধি নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে। সেন্সর বোর্ড নিয়ে একটি গেজেট হয়েছিলো। কিন্তু তার বিধিমালা ছিলো না। এক্ষেত্রে এখন সেন্সর শব্দ বাদ দিয়ে ২০২৩ সালের আইন দ্রুততম সময়ে প্রজ্ঞাপন দিয়ে কার্যকর করা হবে। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, সিনেমা জগতে প্রচুর সিনেমা এখনো রিলিজ দেয়া বাকি আছে। তাই সিনেমা রিলিজের সুবিধার্থে দ্রুততম সময়ে আইন নিয়ে কাজ করা হবে, যা প্রজ্ঞাপনের সাথে সাংঘর্ষিক হবে না।

তিনি আরো বলেন, এ আইনটি করার সময় অংশীজনের সাথে আলোচনাপূর্বক পর্যালোচনা করে সার্বিক প্রস্তাবনা নিয়ে নতুনভাবে কাজ করা হবে। ২০২৩ সালের আইনের বিধি দিয়েই সার্টিফিকেশন বোর্ড তৈরি করা হবে। মতবিনিময় সভার এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অনলাইন নিউজ ডেস্ক।। বিডি টাইমস নিউজ 

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে