জহির সিকদার,ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।। দেশব্যাপী ইউপি নির্বাচনে লেগেছে হাওয়া। নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ববোধ সম্পর্কে জনগণ চায় সৎ, শিক্ষিত, চরিত্রবান, আদর্শিক ও সমাজসেবার মানসিকতা সম্পন্ন যোগ্য মানুষ জন-প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হোক।
যারা সুখে-দুঃখে জনগণের পাশে থাকবে কেবল তারাই জন-প্রতিনিধি হওয়ার অধিকার রাখে। তেমনই একজন জন-প্রতিনিধি মির্জা আব্বাস আহমেদ সফিউল্লাহ । তিনি আশুগঞ্জ উপজেলার বড়তল্লা গ্রামের বাসিন্দা মীর্জা জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে । আগামী ০৫ জানুয়ারী অনুষ্ঠিতব্য ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১নং আশুগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। সাধারণ মানুষের অভিমত মির্জা আব্বাস আহমেদ সফিউল্লাহ তার নিজ এলাকার মানুষের ব্যাক্তিগত,পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা শুনলেই তিনি তাৎক্ষনিক সে জায়গায় ছুটে গিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন। ঘুষ কিংবা দূর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত নন এবং স্বচ্ছ মানুষ হিসেবে এলাকায় বেশ পরিচিতি।
এলাকার সাধারণ মানুষের ‘পরীক্ষিত বন্ধু’ হিসেবে নিজ এলাকার গরীব অসহায় মানুষের খাদ্য, চিকিৎসা এবং বিভিন্ন সঙ্কটময় মুহুর্তে তাদের কল্যাণে নিজেকে আত্মসমর্পণ করেছেন। সে হিসেবে তার কার্যকর উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে এলাকার সাধারণ মানুষের ‘হৃদয় মাঝারে’ নিয়েছেন ঠাঁই। জনগণের হৃদয় মাঝারে ঠাঁই পাওয়া মির্জা আব্বাস আহমেদ সফিউল্লাহ বলেন, ‘সঙ্কটে মানুষের পাশে থাকাই মানবতা। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে চিরকাল মানুষের সেবা করে যেতে চাই, নিজের এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিপদকালীন মুহুর্তে পাশে থেকে কাজ করতে চাই। তিনি আরও জানান, নির্বাচনে জয় পরাজয় থাকবেই। আমি আশা করি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আর জনগণ যদি আমার পাশে থাকে তাহলে আমি জনগণের আরো সেবা করার সুযোগ পাবো। আমি মেম্বার হতে চাই না, আমি একজন মেম্বার নামের সেবক হতে চাই। এলাকার গরীব দুঃখীদের সেবা করতে চাই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিউজ ডেস্ক।। বিডি টাইমস নিউজ